তথ্যসূত্র:সাউথ
২৬ বছর বয়সী ইন্দোনেশিয়ার এক তরুণ এক বছরের বেশি সময় ধরে প্রেম করেছেন। এরপর সেই প্রেম পরিণয়ে রূপ নেয়। গত এপ্রিলে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা। কিন্তু কয়েক দিনের মধ্যেই স্ত্রীর আচরণে ওই তরুণের মনে সন্দেহ জাগে। পরে তিনি জানতে পারেন, এত দিন তিনি যাঁর সঙ্গে প্রেম করেছেন, যাঁকে বিয়ে করেছেন, তিনি আসলে একজন ছেলে।
ওই তরুণের নাম একে। তিনি জাভা দ্বীপের নারিংগুল অঞ্চলের বাসিন্দা। ২০২৩ সালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আদিনদা কানজা নামের এই নারীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। একসময় দুজনে দেখা করার সিদ্ধান্ত নেন। একে বলেন, কানজা সব সময় মুসলিম ঐতিহ্য অনুযায়ী বোরকা পরতেন। এবং যখনই দেখা করতে আসতেন, তখনই হিজাব পরে আসতেন।
একে বলেন, ইসলাম ধর্মের অনুশাসনের প্রতি তাঁর এই নিষ্ঠা দেখে তিনি কখনো এ নিয়ে কিছু বলেননি। এটা নিয়ে তাঁর বিরক্তিবোধও লাগেনি কখনো।
যখন দুজন বিয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন, তখন কানজা জানালেন, তাঁর পরিবারে এমন কেউ নেই, যাঁরা বিয়েতে থাকতে পারেন। তাই একের বাড়িতেই ১২ এপ্রিল বিয়ের আয়োজন করা হয়।
বিয়ের সময় কানজা যৌতুক হিসেবে নিজের তরফ থেকে ৫ গ্রাম সোনাও নিয়ে আসেন। তাঁদের বিয়ে হলেও সেই বিয়েটি নিবন্ধন হয়নি।
বিয়ের মাত্র ১২ দিনের মাথায় একের মনে কানজার আচার-আচরণে সন্দেহ জন্মে। তিনি দেখলেন কানজা তাঁর (একে) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মেলামেশা করতে চান না। আবার বাড়ির ভেতরও পর্দা করছেন
Leave a Reply