পুলিশের কাছে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিজ শিশুকে পানিতে ফেলে হত্যার দায় স্বীকারের পর আদালতেও স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন ওই নারী। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।
পুলিশ জানায়, শহরের নওহাটা এলাকার বাসিন্দা ও রড-সিমেন্ট ব্যবসায়ী আবু সামা ও নুরুন্নাহার দম্পতির চার ছেলে-মেয়ে। এদের মধ্যে সাত মাস আগে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে আরাফাত তাহসিনের জন্ম হয়।
তাহসিনের জন্মের পর থেকে মা নুরুন্নাহার অসুস্থ ও অস্বাভাবিক আচরণ করতেন। তাই শিশু তাহসিনকে লালন-পালন করতো তার বড় বোন আফসানা লাবনী। মঙ্গলবার রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে কোনো একসময় নুরুন্নাহার তার ছেলে আরাফাত তাহসিনকে নিয়ে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যান। সকালে খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে বাড়ির পাশে পুকুর থেকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
শেরপুর সদর থানার ওসি আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, পরিবারের অভিযোগের প্রে
Leave a Reply