স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন,দলের লক্ষ্য অর্জনে কার কোথায় মৃত্যু হবে সেটা নিয়ে বিএনপি নেতারা ভাবেন না ।বিএনপি নেতারা শুধু একটা সুযোগ, একটা পরিবেশের অপেক্ষায় আছেন। গণজাগরণের মধ্যে দিয়ে এ সরকারকে বিদায় করে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হবে।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘আজকের তরুণ সমাজকে বলব, আগামী দিনটা আপনাদের। আপনাদের বয়সে আমরা বাংলাদেশ কেমন দেখব, সেই কারণে একাত্তর সালে যুদ্ধ করেছিলাম। কিন্তু যে বাংলাদেশ দেখতে চে্য়েছিলাম সেই বাংলাদেশ দেখতে পারি নাই এখনো। সেই বাংলাদেশ দেখার যে লড়াই সেই লড়াইয়ে আপনাদের পাশে আমরা আছি। আমরা সামনে থাকতে বললেও আছি, পেছনে থাকতে বললেও আছি। অর্থাৎ আমরা কখনোই আপনাদের ছেড়ে যাব না।
শুক্রবার (২০ নভেম্বর) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৫৫তম জন্মদিন উপলক্ষে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব মন্তব্য করেন তিনি।
‘এসময় কেন্দ্রীয় দফতরের দায়িত্বপ্রাপ্ত দলের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্সের পরিচালনায় দোয়া মাহফিলে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমানউল্লাহ আমান বক্তব্য দেন।
এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সারোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুল ইসলাম হাবিব, আমিনুল হক, মীর সরাফত আলী সপু, শহিদুল ইসলাম বাবুল, হারুনুর রশীদ, অঙ্গসংগঠনের কাজী আবুল বাশার, সুলতান সালাউদ্দীন টুকু, মোরতাজুল করীম বাদরু, সাদেক আহমেদ খান, কাজী মনিরুজ্জামান মনির, নজরুল ইসলাম তালুকদার, এসকে সাদী, মেহিদী হাসান পলাশ, আবদুর রহিমসহ কয়েকশ নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
Leave a Reply