স্টাফ রিপোর্টারঃ
যশোরের বেনাপোল পৌর সভায় মেয়রের দায়িত্ব হস্তান্তের পর কাঙ্খিত নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে পৌর এলাকা জুড়ে। পাড়া মহল্লার রেস্তোরা এবং চায়ের দোকান গুলোয় সরগরম হয়ে উঠেছে ইচ্ছুক প্রার্থী এবং ভোটারদের মধ্যকার কথপোকথনে। আগামী দিনের যে কোন সময় বেনাপোল পৌর পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। এ উপলক্ষ্যকে সামনে রেখে মেয়র এবং কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্ধি ইচ্ছুক প্রার্থীগণ তাদের সমাজ সেবামুলক কার্যক্রম এবং পাড়া-মহল্লায় সভা-সমাবেশ করে চলেছেন।
তাহারি ধারা বাহিকতার পাশাপাশি আসন্ন পৌরসভার বেনাপোল পৌর নির্বাচননে ২নং ওয়ার্ডের নতুন প্রজন্মের তরুণ সমাজ সেবক আশরাফুল আলম উজ্জল নামক নামটি এখন সর্ব মহলের এক আলোড়ন সৃষ্টি কারী ব্যাক্তিত্ত।
৯টি ওয়ার্ড ঘীরে বেনাপোল পৌর সভার অবস্থান। দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর এই পৌরসভার অধীন অবস্থিত। সে কারনে সামাজিক,রাজনীতি এবং অর্থনীতি বহিঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে বেনাপোল পৌরসভার গুরুত্ব অপরিশিম। পৌরসভাটির অবস্থান সীমান্তবর্তী হওয়ায় এখানে ভিন্ন ভিন্ন মত এবং পথের মানুষের আনাগোনা একটু বেশী। যে কারনে এখানকার রাজনৈতিক অবস্থানটিও খুবই শক্তিশালী। একান্ত পেশাদার রাজনীতিবীদ না হলে জনপ্রতিনিধিত্ব করা বেশ কষ্টকর।
দেশের উন্নয়নের সাথে সাথে সমাজের উন্নয়ন ঘটতে শুরু করেছে,আর সকল কাজে সহায়তার জন্য নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বটি বেশ গুরুত্ব বহণ করে। বলাবাহুল্য, দেশ পরিচালনার ক্ষেত্রে বর্তমান আওয়ামী সরকারের অধিকাংশ নেতা-নেতৃবৃন্দ নতুন প্রজন্মেরই কান্ডারী। শিক্ষা-দীক্ষার সমাজ সেবা বিভিন্ন উন্নয়ন মুলুক কর্মকান্ড নমুনা পাওয়া যায় তাদের কাজের স্বীকৃতিতে। সমাজের বিশিস্ট মহল মনে করে রাজনৈতিক নেতৃত্বদানে শিক্ষিত মানুষের গুরুত্ব অপরিশিম।
বেনাপোল পৌর পরিষদ নির্বাচনে এবার নতুন প্রজন্মের শিক্ষিত জনপ্রতিনিধিদের আনাগোনা বেশ লক্ষ্যনীয়। আসন্ন নির্বাচনে ২নং ওয়ার্ডে(নামাজগ্রাম ও দুর্গাপুর) জনপ্রতিনিধিত্ব করার জন্য এবার মাঠে নামছেন নতুন প্রজন্মের তরুণ সমাজ সেবক, বিগত করোনা ভাইরাসের সময়ের এক রাজ পথের সম্মুখীন যোদ্ধার ময়দানের এক সিপাহ সালা গরীব দুঃখী অসহায় মেহোনতী মানুষের বন্ধু বিশিষ্ট সি এন্ড এফ ব্যাবসায়ী বেনাপোলের কৃতি সন্তান মোঃ আশরাফুল আলম উজ্জল।
ইতোমধ্যেই তিনি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখে ওয়ার্ডবাসীসহ বেনাপোল পৌরবাসীর হৃদয় জয় করে নিয়েছেন।স্বল্প সময়ে তরুণ প্রজন্মের কাছে হয়ে ওঠেছেন ব্যাপক জনপ্রিয় ব্যাক্তিত্তের এক আইকন মডেল। আরো বেশী সমাজ সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতেই কাউন্সিলর হতে চান বলে আশরাফুল আলম উজ্জল একান্ত সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন।
সদা হাস্যো উজ্জল তরুণ এ সমাজ সেবক ১৯৮৩ইং সালে বেনাপোলের এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। পিতা মোঃ রবিউল ইসলাম ও মাতা মৃত ফজিলাতুন নেছা। পিতা-মাতার দ্বিতীয় সন্তান আশরাফুল আলম ছোট বেলা হতেই অত্যান্ত মেধাবী।
প্রাথমিকের গন্ডি পেরিয়ে বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে ১৯৯৮ সালে এস এসসি পাশ,ক্যান্টনমেন্ট যশোর কলেজ হতে এইচ এস সি পাশ ও পরে ঢাকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় হতে ব্যাচেলর অব বিজনেস স্টাডিস এবং সর্বশেষ একই বিশ্ববিদ্যালয় হতে মাস্টার্স অব বিজনেস স্টাডিজ শেষের মাধ্যমেই শিক্ষা জীবনের ইতি টানেন।
শুধুই লেখা পড়া শেষ করে তিনি ক্ষান্ত হননি পাশা পাশি তিনি বিভিন্ন সমাজ মূলুক কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে অসামান্য অবদান রেখে ছুটে চলেছেন মানব কল্যানে। তার সেই সব অসামান্য অবদান মানব কল্যানে তাহার দায়িত্বের কিছু কর্ম কান্ড তুলে না ধরলে নয়।যেমন তিনি রাজনৈতিক অঙ্গনে বেনাপোল আওয়ামী লীগ স্বেচ্ছাসেবক লিগ বেনাপোল পৌর শাখার সহ সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও যশোর জেলা বঙ্গবন্ধু ফাউনডেশনের সহ সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন পাশাপাশি বেনাপোল ফ্রেন্ড অর্গানাইজেশন(১৮)সামাজিক স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনের সাধারন সম্পাদক এবং বেনাপোল শুভ সকাল সামাজিক স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনের পরিচালক সহ অসংখ্য দায়িত্ব পালনে তিনি প্রতিটি মানুষের হৃদয়ের মাঝে একজন মহান মানুষ হিসাবে সর্বজনীন শ্রদ্ধার পাত্র হিসাবে বিবেচিত।অন্যদিকে তিনি সাংবাদিক সংস্হা শার্শা উপজেলা শাখার সম্মানিত উপদেষ্টা হিসাবে সাংবাদিক কল্যানে সাংবাদিকদের সার্বিক সময় সহযোগিতা করে আসছেন।পক্ষন্তরে তিনি আবার শার্শা বেনাপোলের , ফুটবল,ভলিবল, ক্রিকেট সহ নানা মূখী খেলার সভাপতি, পরিচালক, উপদেষ্টা, সহ নানা পদে থেকে তিনি খেলার সকল সরান্জম সহ খেলোয়াড়দের সার্বিক সহযোগিতার পাশা পাশি আর্থিক অনুদানেরও সহযোগিতা ও করে আসছেন।
Leave a Reply