সোনালী আশে ভরপুর ভালোবাসি ফরিদপুর
এই কথাটা বললেও সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে কৃষকদের মুখে আর এখন হাসি দেখা যাচ্ছে না যেখানে কৃষকদের পাঠের দাম বৃদ্ধি না হওয়ার কারণে তাদের মুখ থেকে হাসি চিরদিনের জন্য বিদায় নিয়েছে, তার কারণ হচ্ছে যে পরিমাণে খরচ তার থেকে পাটের দাম অনেক কম। একটা জন দাম কমপক্ষে ৫০০ টাকা যদি হয় আর এক মন যদি বিক্রি হয় ২৫০০ থেকে ২৭০০ টাকা আর খরচ যদি হয় প্রতি মন প্রতি ৪০০০ থেকে ৪৫০০ টাকা তাহলে কৃষকদের কি অবস্থা হয়ে দাঁড়ায়, একজন পাট ব্যবসায়ী মোঃ মালেক বলেন প্রতি মন পাটের দাম যদি কমপক্ষে ৪০০০, হাজার টাকা হতো তাহলে কৃষকদের কষ্টের লাগোভ হতো। আর সেই পাট এখন বিক্রি হচ্ছে ২৪০০ টাকা থেকে ২৯০০ টাকা পর্যন্ত। একজন কৃষক মোঃ রবিউল বলেন আমাদের বিভিন্ন জমিতে বর্ষার পানি উঠে যাওয়াতে পাট কেটে ফেলেছি, তাতে মনে হয় ফলন একেবারেই কম হয়ে যাচ্ছে কি করার আছে কাটতে তো হবেই এদিক দিয়ে কৃষকের একটা জন সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা দিতে হয় পাঁচ ঘন্টার জন্য। এটা করে আমাদের আয় বলতে কি জিনিস আমরা নিজেরাই বুঝতে পারি না আমরা সংশ্লিষ্ট মহামান্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আবেদন করতে চাই আমাদের পাটের দাম টা বৃদ্ধি করে দেয়ার জন্য, তাহলে বাজবে কৃষক গড়বে দেশ, গড়ে উঠবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ।
Leave a Reply