অবশেষে সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার শংকরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ নিছার উদ্দিন এর দিকনির্দেশনার মধ্যে দিয়ে ঝিকরগাছা উপজেলার মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে তাজকুরা খাতুন ফিরে পেলো মাসিক ভিজিএফ চালের কার্ড থাকলোনা আর কোন অভিযোগ।
ইং১৯/৮/২১ বৃহষ্পতিবার দুপুর ১টার সময় ঝিকরগাছা উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে শংকরপুর ইউনিয়নের ১ওয়ার্ডের উত্তর পাড়া এলাকার সোহাগ আলীর স্ত্রী তাজকুরা খাতুনকে চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ নিছার উদ্দিন সাংবাদিকদের সামনে তার ভিজিএফ মাসিক চালের কার্ডটি বুজিয়ে দেয়।
মাসিক ভিজিএফ চালের কার্ডটি হাতে পাওয়ার পরে মাসের হিসাব অনুযায়ী জুলাই মাসের চাউল শংকরপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মোঃ জাহাঙ্গীর আলমের মাষ্টার রোলের রেজুলেশন স্বাক্ষর করিয়া দুই বস্তা চাউল স্হানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তির সামনে থেকে বুঝ করে নেউ সোহাগ আলীর স্ত্রী তাজকুরা খাতুন।
এব্যাপারে মাসিক ভিজিএফ চালের কার্ড সংক্রান্ত বিষয়ে তাজকুরাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন আমার আর কোনো কারোর বিরুদ্ধে অভিযোগ রইলো না বা নাই কারন আমি আমার কার্ড ও কার্ডের চাউল বুঝ পায়ছি। আর মহিলা মেম্বার আলেয়া খাতুনের বিষয়ে ও জিগ্যেসা করলে তাজকুরা বলেন তাহার বিরুদ্ধে ও আমার কোন অভিযোগ নেই।
শংকরপুর ১নং ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার আলেয়া-কে জিজ্ঞেসা করলে সে বলে তাজকুরা আমাদের নিজেদের আত্মীয় সেই মোতাবেক আমি আমার বক্তিগত উদ্দ্যোগে নিজ খরচে উপজেলায় বার বার যাতায়াত করে আমি তাহার কার্ডটি করে দেয় তার অসহায়ের কথা বিবেচনা করে।বিশেষ কারন বসত সমাজের একটি কুচক্রী মহলের প্রলোভনে পড়ে আমি শুধুমাত্র১টি মাসের মাসিক ভিজিএফ কার্ডের২বস্তা চাউল সংগ্রহ করি। কিন্তু সেটা তোলার পরে হিতে বিপরীত হয়ে আমার বিরুদ্ধে একটি মহল সড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়।ব্যাপারটা তাৎক্ষণিক ভাবে আমি আজ করতে পারি তখন বিষয়টি নিয়ে আমি চেয়ারম্যান কাছে আমি আমার ভুল সিকার করি এবং চাউল ২বস্তা ফিরিয়ে দিয়ে আসি।
Leave a Reply