“আতর আলী” নামের আগে আতর লাগানো থাকলেও ঘ্রাণ নেই। কর্মকাণ্ড দুর্ধর্ষ ও দুর্গন্ধময়। রাজধানীর বনানী থানাধীন মহাখালী সাততলা বস্তিকে ঘিরে গড়ে তুলেছেন অপরাধের শক্তিশালী সামরাজ্য! অবৈধ গ্যাস, বিদ্যুৎ ও মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ তার-ই হাতে। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে গিলে খাচ্ছে সাততলা বস্তিসহ আশ পাশের পাড়া-মহল্লা। তার সিন্ডিকেটের অন্যান্য সদস্যরা হল, অটো শামীম, মহিলালীগ নেত্রী হেনা আফরিন, নাপিত সবুজ, বসন্তের কোকিল তথাকথিত নেত্রী জাহানারা।
দাম্ভীকতার সাথে আতর আলীর নিজের মুখের উক্তি “আমার নামে লেখালেখি করে কোন লাভ নাই” আমার হাত অনেক উপরে। এলাকার কাউন্সিলর, থানা-পুলিশ আমার পকেট। একা খাই না। সবাইকে দিয়ে খাই। আতর আলী হুংকার মামলা করে লাভ নেই। আমাদেরকে কিছু করার ক্ষমতা কারো নাই।
সুযোগ পেলেই স্থানীয় কাউন্সিলরের ইশারায় শারীরিক নির্যাতন, অস্ত্র ঠেকিয়ে সাংবাদিককে হত্যার চেষ্টা, মোবাইলে হুমকি ধামকী করেন আতর আলী ও তার সিন্ডিকেট। এমন ঘটনায় মামলা দায়ের হয়েছে।
বনানী, মহাখালী, কড়াইল, সাততলা বস্তি এলাকায় গোপন অনুসন্ধানে জানা যায়, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস ও মাদক ব্যবসার মাসোয়ারা এলাকার রাজনৈতিক নেতা, কাউন্সিলর, থানা পুলিশসহ প্রত্যেকটি দপ্তরে সুষ্ঠু বন্টন করে দেন আতর আলী।
রাজধানী মহাখালী এলাকার অপরাধ চক্রের গডফাদার আতর আলি ও তার সিন্ডিকেটের অন্যান্য সদস্য (অটো শামীম, মহিলালীগ নেত্রী হেনা আফরিন, নাপিত সবুজ, বসন্তের কোকিল তথাকথিত নেত্রী জাহানারা) বাহিনীর অপকর্ম অব্যাহ্ত। ভুইফোর সংগঠন গুলোর প্লেট ও টোকেনে চলছে অবৈধ অটোরিক্সা বানিজ্য এবং প্লেট ও টোকেনে অবৈধ অটোরিক্সা থেকে চাদাবাজি করে হাতিয়ে নিচ্ছ লক্ষ লক্ষ টাকা।
মহাখালী, সাততলা বস্তি, দক্ষিণপাড়া, পোড়া বস্তি, মন্দিরপাড়া, লালমাটি, ঝিলপাড়, ওয়ারলেস গেট, নিকেতনসহ এলাকা জুড়ে গড়ে তুলেছেন কিশোর গ্যাং গুপ। তাদের নিয়ন্ত্রণ করছেন আতর আলীসহ তার সিন্ডিকেটের অটো শামীম, মহিলালীগ নেত্রী হেনা আফরিন, নাপিত সবুজ, বসন্তের কোকিল তথাকথিত নেত্রী জাহানারা। প্রত্যেককে যার যার এলাকা ভাগ করে দেওয়া আছে। রাত যত গভীর হয় এলাকায় মাদকের আনাগোনা, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, বেড়ে যায়। পুলিশ, নামধারী সাংবাদিক, উকিল, পাতিনেতা থেকে শুরু করে সব কিছুই তাদের হাতের মুঠোয় রেখে তারা তাদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত ৩১.০৮.২০ তারিখ সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিএায় টোকন বাণিজ্য গ্যাস মাদকসহ বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক স্বাধীনরক কাউন্সিলরের কথা বলে ডেকে নিয়ে হত্যার চেষ্টা করে আতর আলীর সিন্ডিকেট। ইতি মধ্যে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় সে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। বনানী থানার মহাখালী সাততলা ৫নং বিট ইনচার্জ বিশ্বজিতের কোন ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়নি।
উল্টো অপরাধীদের পক্ষ নিয়ে প্রতিবেদক স্বাধীনকে শায়েস্তা করার জন্য পরামর্শ দেন এস আই বিশ্বজিৎ। সংবাদ প্রকাশে কারনে সংবাদকর্মী স্বাধীনের উপর নেমে আসে অমনবিক নির্যাতন এবং মাদক দিয়ে ভাষাতেও চেষ্টা করে আতর আলী ও শমিীম।
পরিকল্পনায় ব্যর্থ হলে শুরু হয় নতুন প্রক্রিয়া আতর আলী তার পালিত নারী সদস্য দিয়ে সংবাদ কর্মীদের বিরুদ্ধে কোটে মিথ্যা মামলা করেন প্রতিবেদকর বিরুদ্ধে। যার যথেষ্ট প্রমাণ আমাদের কাছে রয়েছে।
Leave a Reply