এ ঘটনায় ৫ ডিসেম্বর জামাইয়ের বিরুদ্ধে লাকসাম থানায় লিখিত অভিযোগ করেন শ্বশুর। বিষয়টি ছড়িয়ে পড়তেই এলাকায় শুরু হয় নানা আলোচনা-সমালোচনা।
অভিযুক্ত তোফাজ্জল হোসেন মন্টু কাদ্রা গ্রামের আবুল কাশেম মোল্লার ছেলে। দুই বছর আগে তিনি একই গ্রামে বিয়ে করেন। তাদের সংসারে সাত মাস বয়সী একটি ছেলে রয়েছে।
জানা গেছে, ১২ বছরের শ্যালিকাকে প্রেমের ফাঁদে ফেলেন মন্টু। ৩ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় পার্শ্ববর্তী এলাইচ গ্রামের নানার বাড়ি থেকে ফুসলিয়ে শ্যালিকাকে নিয়ে মন্টু অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি দেন। এরই মধ্যে শ্যালিকাকে মন্টু বিয়ে করেছেন বলে জানা গেছে।
এ ঘটনায় তোফাজ্জল হোসেন মন্টুর মা সেতারা বেগম বলেন, মেয়েটি আমার ছেলেকে বশে নিয়ে বিয়ে করেছে। আমার ছেলের কোনো দোষ নেই।
মন্টুর বাবা আবুল কাশেম মোল্লা বলেন, এটি কোনো ঘটনাই না। বিষয়টি গ্রামের সরদার-মাতবররা মীমাংসা করবেন। তার স্ত্রী বলেন, সাত মাসের শিশুর ভবিষ্যত নিয়ে আমি চিন্তিত। আমি আমার স্বামীকে চাই।
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা লাকসাম থানার এসআই মনোজ কান্তি কুরি বলেন, মেয়েটিকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
লাকসাম থানার ওসি মো. নিজাম উদ্দিন জানান, অভিযোগ তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
Leave a Reply