মুসলমানদের আচার-ব্যবহার, ধ’র্মী’য় রীতিনীতি ও সংস্কৃতিতে অনুপ্রাণিত হয়ে ফেনীর দাগনভূঞা উ’প’জে’লা’য় স্বেচ্ছায় ও সজ্ঞানে ইসলাম ধ’র্ম গ্রহণ করেছেন রুপম দাস (৩৪) নামের এক যুবক। ইসলাম ধ’র্ম গ্রহণের পর নাম রাখেন
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের ওপর পূর্ণ আস্থা রাখার সর্বোত্তম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন আমাদের প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। তিনিই একমাত্র ‘পরিপূর্ণ মানব’ ছিলেন। তিনি নিজে যেমন আল্লাহর ওপর পরিপূর্ণ আস্থা
মানুষের যেসব অঙ্গের মাধ্যমে গুনাহ সংঘটিত হয় তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মুখ। যে ব্যক্তি এ মুখ সংযত রাখতে পারবে, অনেক কবিরা গুনাহ থেকে তার বেঁচে থাকা সম্ভব হবে। মুখের
মুসলমানদের রয়েছে সোনালি অতীত। মুসলমানরা শ্রেষ্ঠ জাতি, বীরের জাতি, বিজয়ী জাতি। একসময় বিশ্বের বড় বড় সব পরাশক্তি মুসলমানদের কাছে পরাজিত হয়েছে। কিন্তু বর্তমান বিশ্বের দিকে তাকালে দেখা যায়, মুসলিম উম্মাহ
পশ্চিম আ’ফ্রি’কা’র দেশ আলজেরিয়ার প্রসিদ্ধ শহর খেনচেলাহে এক বাসিন্দার কা’ছে রক্ষিত আ’ছে হা’জা’র বছরের পুরোনো পবিত্র কুরআনুল কা’রি’মে’র একটি পাণ্ডুলিপি।এ পাণ্ডুলিপিটি পপিরাস নামক এক ধ’র’নে’র কাগজে লিখিত। যা হা’জা’র বছরেও
আমরা চাই যে আমাদের দুনিয়ার জীবনটা কল্যাণময় হোক, বরকতময় হোক। আমাদের কাজগুলো হোক কল্যাণময়। কারণ যার জীবনে বরকত ও কল্যাণ নেই সেই সারা দুনিয়ার সম্পদের মালিক হলেও সুখ পাবে না।
ইউরোপের অনন্য এক ঋতুর দেশ মেসিডোনিয়া। প্রাতিষ্ঠানিক নাম ‘রিপাবলিক অব নর্থ মেসিডোনিয়া’। ঋতু ও রূপবৈচিত্র্যের কারণে ইউরোপীয় পর্যটকদের কাছে মেসিডোনিয়া বেশ প্রিয়। বিশেষত প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলো দেশটিতে দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে।
অষ্টম হিজরির ঘটনা। নবীজির শেষ গাজওয়া তথা তাবুক যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে দুর্বল ও অক্ষম ছাড়া সব সাহাবায়ে কেরামই অংশগ্রহণ করেছেন। তবে কয়েকজন সাহাবি বিভিন্ন কারণে পেছনে থেকে যান।
মানব সভ্যতা বিনির্মাণে নারীর অবদান অনস্বীকার্য। সভ্যতার উন্নয়নে মানবজাতির পদচারণে পুরুষের পাশাপাশি আছে নারীরও শাশ্বত অবদান। তাই আদর্শ সমাজ ও জাতি গঠনে পুরুষের পাশাপাশি নারীরও অগ্রণী ভূমিকা থাকা জরুরি। একজন
মহান আল্লাহ তাঁর বান্দার ওপর সাধ্যের বাইরে কিছু চাপিয়ে দেন না। পবিত্র কোরআনে তিনি বলেন, ‘আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান, তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না।’ (সুরা : বাকারা,