পৃথিবীতে সুখে থাকার জন্য পারিবারিক বন্ধন অটুট রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সুসম্পর্ক। হালাল পন্থায় তাদের আনন্দ দেওয়া। রাসুল (সা.) পরিবারের সদস্যদের যেমন নতুন নতুন
হাদিসে পাকে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শিশু সন্তানতে প্রথমে কালেমা শিক্ষা দেয়ার নসিহত পেশ করেছেন। কোমল হৃদয়ে তাওহিদের কালেমা শেখাতে পারলেই শিশুর জন্য তা হবে সার্থক ও সফল।
জুন মাস শেষ হলেই অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টেই পৌঁছে যাচ্ছে বাৎসরিক সুদ/মুনাফা। যারা সুদের ভয়াবহতা সম্পর্কে জানে, তারা যথাসম্ভব সুদি কার্যক্রম থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করে। কারণ পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে,
মুমিন নিজে যেমন ভালো কাজ করতে ভালোবাসে, তেমনি অন্যকেও ভালো কাজে উৎসাহিত করে। কারণ আল্লাহর রাসুল (সা.) তাদের এই শিক্ষাই দিয়েছেন। পবিত্র হাদিস শরিফে রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি সৎপথের
হজরত ইবনে সাব্বাক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন রাসূলুল্লাহ (সা.) কোনো এক জুমার দিনে বলেন, হে মুসলিম সম্প্রদায়, আল্লাহতায়ালা এই দিনটিকে ঈদের দিন হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। আরবি জুমুআ শব্দের অর্থ
আল্লাহ তাআলা পবিত্রতা অর্জনকারীদের ভালোবাসেন। এ জন্য অনেক ইসলামিক স্কলার সব সময় পবিত্রতা অর্জনকারী ব্যক্তিদের মুসতাজেবুদ দাওয়াহ মনে করেন। কোনো ব্যক্তি যখন সমস্যাগ্রস্ত হয়ে ওজুর মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করে আল্লাহর
৫৯১ খ্রিস্টাব্দ। বিশ্বনবীর বয়স তখন ২০। কিশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ করছেন মুহাম্মদ। চাচা আবু তালিবের পরামর্শে মক্কার ধনবতী নারী খাদিজা (রা.)-এর ব্যবসায় নিযুক্ত হলেন। ব্যবসায় নিযুক্ত হয়ে তিনি খাদিজার প্রতিনিধি
মহানবীর প্রিয় রং : রাসুল (সা.)-এর প্রিয় রং ছিল সাদা। তিনি সাদা রঙের পোশাক ব্যবহার করা পছন্দ করতেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, তোমরা সাদা রঙের
কঠিন কিয়ামতের ময়দানে মানুষ যখন সুপারিশের জন্য নবীদের কাছে যাবেন তখন তাঁরা একে অপরের কাছে পাঠিয়ে দেবেন। কেউ তখন সুপারিশ করতে সম্মতি প্রকাশ করবেন না। কঠিন সেই মুহূর্তে আমাদের প্রিয়
সম্প্রতি ঢাকার চকবাজারের অগ্নিকাণ্ডে শোকগ্রস্ত পুরো জাতি। পুড়ে মারা যাওয়া ব্যক্তিগণ ইসলামের দৃষ্টিতে শহীদ। তারা শহীদের মর্যাদা পাবেন। আহতরা হবেন সবরকারী। আর আল্লাহ সবরকারীদের সাথে আছেন। এ বিষয়ে হাদীসে এসেছে,