কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন মানসিক প্রতিবন্ধী প্রতিবন্ধী হতভাগী অন্তঃসত্ত্বা সন্তান প্রসবকালীন সময় ঘনিয়ে আসলেও পাশে নেই অনাগত শিশুর জন্মদাতা পিতা কিংবা নিকটাত্মীয় পরিবার-স্বজন। কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মাশরুকুর রহমান খালেদের নির্দেশে পাকুন্দিয়া থানার ওসি মো. সারোয়ার জাহানই অভিভাবকের ভূমিকায় দায়িত্ব নিয়েছেন।
তিনি প্রতিনিয়ত খোঁজখবর রেখে পোশাক-পরিচ্ছেদ ও ফলমূলসহ পুষ্টিমান সম্মত খাবার সরবরাহ করছেন ওই মানসিক প্রতিবন্ধী কিশোরী প্রসূতিকে। নিয়মিত স্বাস্থ্য সেবা দেয়ার পাশাপাশি ও মানসম্মত খাবারের খোঁজ রাখছেন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শারমিন শাহনাজও। ওসি সারোয়ার জাহান জানান, গত ২৯ অক্টোবর রাস্তা থেকে গুরুতর অসুস্থ মানসিক ভারাসাম্যহীন ও অন্ত:সত্ত্বা ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করে পাকুন্দিয়া থানা পুলিশ। পরবর্তীতে পুলিশ সুপারের নির্দেশে ওই কিশোরীর সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব নেন তিনি।প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সে আট মাসের গর্ভবর্তী প্রসূতি বলে জানা গেছে। কিশোরগঞ্জ জেলা কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন মানসিক প্রতিবন্ধী প্রতিবন্ধী হতভাগী অন্তঃসত্ত্বাপুলিশ তথা পাকুন্দিয়া থানা-পুলিশের এই মহানুভবতা সত্যিই প্রশংসনীয়।
Leave a Reply