সম্প্রতি সময়ে বাংলাদেশের অধিকাংশ বেকার যুবকরা মৎস চাষে উৎসাহিত হয়েছিল,লাভের মুখও দেখেছিল তারা। কিন্তু করোনা কালীন সময়ে দেখা মিলছে ভিন্নরুপ ।
খুচরা বাজারে মাছের দাম চড়া থাকলেও পাইকারি ব্যবসায়ী আর আড়ৎদারে কাছ থেকে ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেনা মৎস চাষীরা,তারা করোনার দোহাই দিয়ে মৎস চাষীদের কাছ থেকে কম দামে ক্রয় করছে শিং,কৈ,পাবদা,গুলশা,তেলাপিয়া সহ আরো কিছু দেশীয় মাছ, যার দাম করোনা সময় এবং করোনার আগের সময়েও একই ছিল;মৎস চাষীদের কাছ থেকেও কেনা হত ন্যায্য দামে,কিন্তু বর্তমানে পাইকারি ব্যবসায়ী আর আড়ৎদার মিলে সিন্ডিকেট করে করোনার দোহাই দিয়ে মৎস চাষীদের কাছ থেকে কম দামে ক্রয় করছে মাছ, যা মণ প্রতি পাঁচ হাজার থেকে ছয় হাজার টাকা কম।
কিন্তু খুচরা বাজারে মাছ বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে, তাই উৎসাহ হারাচ্ছে মৎস চাষীরা । এ জন্য প্রয়োজন পাইকারি ব্যবসায়ী আর আড়ৎদারের সিন্ডিকেট ভাঙ্গা এবং মৎস চাষীদের উৎসাহিত করা ।
Leave a Reply