রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মনিগ্রাম এলাকার মোবাইলের সেলসম্যান জহুরুল ইসলাম হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। মোবাইলের কললিস্ট ধরে ঘটনার ১০ দিন পর তিনজনকে আটক এবং তাদের জবানবন্দিতে এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য জানা যায়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- নাটোর লালপুর উপজেলার বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের আকমল হোসেনের ছেলে মাসুদ রানা (২৬), কাজিপাড়ার মৃত সানাউল্লাহর ছেলে আমিনুল ইসলাম ওরফে শাওন (৩০) এবং বাঘার জোতকাদিরপুর গ্রামের ফারুক হোসেনের ছেলে মেহেদী হাসান ওরফে রকি (২৩)।
এদের মধ্যে শুক্রবার (১৫ জানুয়ারি) বিকেলে দুই আসামি আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। তারা জানান, তাদের কাছে স্মার্টফোন বিক্রির পাওনা টাকা চাওয়ার জন্যই পরিকল্পিতভাবে জহুরুলতে (৩০) তারা খুন করেন। শনিবার বিকেলে রাজশাহী জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) ইফতে খায়ের আলম এক বিজ্ঞপ্তিতে সাংবাদিকদের এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
গত ৬ জানুয়ারি সকাল ৭টার দিকে জহুরুলের গলা কাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় জহুরুলের ভাই রুহুল আমিন বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামিদের নামে বাঘা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
Leave a Reply