মৃত মেহেদী হাসান ওই এলাকার ফজল মিয়ার ছেলে। তিনি মুরগির ব্যবসা করতেন।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি আসাদুজ্জামান জানান, বৃহস্পতিবার রাতে বাড়িওয়ালা মাসুদ রানার সঙ্গে ভাড়া নিয়ে বাকবিতণ্ডা হয় মেহেদী হাসানের। একপর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে তাকে চর-ধাপ্পড় দিয়ে মাটিতে ফেলে লাথি দিতে থাকেন বাড়িওয়ালা। এতে মেহেদী অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রতিবেশীরা তাকে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে চিকিৎসক মেহেদীকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি আরো জানান, এ ঘটনায় মৃত মেহেদী হাসানের পরিবার অভিযোগ করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Leave a Reply