বহিষ্কার হওয়া দুলাল হোসেন চকদার বলেন, আমি কিছু জানি না। আমি বহিষ্কারের কোনো কাগজপত্র পাইনি। কারো মুখেও শুনতে পাইনি। দল থেকে আমাকে বহিষ্কার করবে এ রকম কোন কর্মকাণ্ড করিনি। দলের বাইরে গিয়ে নির্বাচন বা দলের বাইরে অন্য কাউকে নির্বাচনও করে দেইনি।
উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকরাম উদ্দিন তারা মৃধা বলেন, বহিষ্কৃত দুলাল চকদারের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। এছাড়া নানা অবৈধ কাজের সাথে জড়িত থাকার কারণে দল থেকে তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জানান, দলীয় নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছবি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাঙচুরের অভিযোগে গত ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের লিখিতভাবে দুলাল চকদারকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার ও সংগঠনের কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি প্রদান করেন।
Leave a Reply