বিবৃতি
সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে ,গতকাল সোমবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহি কমিটি পুনঃগঠিত হয়েছে এমন একটি সংবাদ আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যা সঠিক নয়। বস্তুত পক্ষে রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির পূর্বের (২০১৮) কার্যনির্বাহী কমিটির মেয়াদ শেষ হলে ২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি গঠণতন্ত্রের সকল কার্যক্রম শেষ করে বৈধ ভাবে মঈনুল হক লিপুকে সভাপতি ও অহিদ সাইফুলকে সাধারণ সম্পাদক করে সাত সদস্য বিশিষ্ট বর্তমান কমিটি গঠন করা হয় এবং রাজাপুর উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে একই বছর ১২ ফেব্রæয়ারি শপথ বাক্য পাঠ করে রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির বর্তমান কমিটি কার্যক্রম শুরু করে। যে অনুষ্ঠানে রাজাপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান,নির্বাহি অফিসার, রাজাপুর সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, উপজেলা পরিষদের সরকারী কর্মকর্তাবৃন্দ,ঝালকাঠি প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক, রাজাপুর প্রেসক্লাব সাবেক ও বর্তমান সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ স্থানীয় সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। বর্তমানে সেই কমিটিই চলমান রয়েছে।রাজাপুরে রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যালয় একটিই, যা ২০১০সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। যার কোন শাখা নেই। কিন্তু দুখের বিষয় রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির একজন সদস্য ইউনিটির কমিটিতে পদ না পেয়ে ২০২০ সালের ৬ ডিসেম্বর রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির নামে ঝালকাঠি আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন যা চলমান রয়েছে। এই সদস্যই স্থানীয় কয়েকজনকে নিয়ে ৫ আগষ্ট রাতে রিপোর্টার্স ইউনিটির নামে একটি সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটি সাজিয়ে ফেসবুকে প্রচার করে। এই সংগঠনের সাথে রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির কোন সম্পর্ক নেই এবং এখানে যারা সদস্য আছেন তারা রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির কেউ না। রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যক্রমকে বিতর্কিত করার জন্যই কতিপয় অসাধু সাংবাদিক নামধারী রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে বিভ্রান্তি ছাড়াচ্ছে।
রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যক্রম চলমান আছে, থাকবে। আমরা রাজাপুর রিপোর্টার্স ইউনিটির নামে সকল ষড়যন্ত্রেও তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
Leave a Reply