1. iamparves@gmail.com : admin :
  2. hdtariful@gmail.com : Tariful Romun : Tariful Romun
  3. shohagkhan2806@gmail.com : Najmul Hasan : Najmul Hasan
  4. janathatv19@gmail.com : Shohag Khan : Shohag Khan
  5. ranaria666666@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৮ অপরাহ্ন

সাগর-রুনি খুনের রহস্য কি দুর্ভেদ্য

আব্দুল হাই রঞ্জু
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২ এপ্রিল, ২০২১

কম-বেশি প্রতিটি দেশেই খুন-খারাবির ঘটনা ঘটে। সে তুলনায় আমাদের দেশে খুন-খারাবির ঘটনা একটু বেশিই ঘটে, স্বীকার করতে হবে। দেশে খুন-খারাবি হলেও প্রতিটি খুনের রহস্য উন্মোচিতও হয়। আবার কোনো কোনো খুনের স্বল্প সময়ে শাস্তিও নিশ্চিত হয়। খুনের পর মামলা হয়, মামলার তদন্তভার কোনো না কোনো সংস্থার ওপর ন্যস্ত হয়। তারপর তদন্ত কাজ শেষে সাক্ষী প্রমাণসহ তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে প্রতিবেদন জমা দেন। তারপর শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া।

সাক্ষী প্রমাণের ভিত্তিতে বিজ্ঞ আদালত মামলার রায় দেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলেও সত্য, সাংবাদিক সাগর-রুনি দম্পতি খুন হওয়ার পর তদন্ত কাজ শেষ করে আদালতে দীর্ঘ সময়েও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রতিবেদন জমা দিতে পারেননি। গত ১১ মার্চ সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু ওই দিন তদন্ত কর্মকর্তা মামলার প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ২১ এপ্রিল।উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসায় সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি নৃশংসভাবে খুন হন।

ফ্ল্যাটে তাদের ক্ষত-বিক্ষত লাশ পাওয়া যায়। ওই সময় সাগর সারওয়ার মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক ও মেহেরুন রুনি এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। হত্যাকা-ের সময় বাসায় ছিল তাদের সাড়ে চার বছরের ছেলে মাহির সারওয়ার মেঘ। চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনে তদন্তভার বিভিন্ন সংস্থার ওপর ন্যস্ত হলেও গত ৮ বছরে কেউই কোনো কূলকিনারা করতে পারেননি।

ফলে এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে ৭৯ বার তারিখ পেছানো হয়েছে। সাগর-রুনি হত্যাকা-ের পর প্রথমে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানায় পুলিশ ও পরে ডিবি এই মামলার তদন্তভার পায়। তদন্তের কোনো সফলতা আনতে পারেনি বরং তদন্তের দায়িত্ব পাওয়ার ৬২ দিনের মাথায় ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল হাইকোর্টে ডিবি ব্যর্থতা স্বীকার করায় নতুন করে আদালত র‌্যাবকে মামলার তদন্তের নির্দেশ দেন। র‌্যাব মামলার তদন্তভার পাওয়ার পরই কবর থেকে সাগর-রুনির লাশ উত্তোলন করে ভিসেরা পরীক্ষা করান।

ভিসেরা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, তাদের খুনের আগে কোনো প্রকার বিষাক্ত বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করানো হয়নি। তবে ছুরিকাঘাতে রক্তক্ষরণ ও আঘাতের কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে। এমনকি র‌্যাব ঘটনাস্থল থেকে জব্দ করা আলামত যুক্তরাষ্ট্রে পাঠিয়ে ফরেনসিক ও রাসায়নিক পরীক্ষার পর সেখান থেকে অজ্ঞাত পুরুষের পূর্ণাঙ্গ ডিএনএ দৃষ্টান্ত জানতে পেরেছে। এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) এএসপি সহিদার রহমান সম্প্রতি বলেছেন, আমি গত বছরের ১১ নভেম্বর মামলার তদন্তভার পেয়েছি। এ মামলা যারা আগে তদন্ত করেছেন, আমি তাদের এবং মামলার বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি।

আমাদের কাছে যে তথ্য আছে, তা তদন্তের স্বার্থে প্রকাশ করা সম্ভব নয়, তবে তদন্ত এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা তথ্যের ভিত্তিতে এগোচ্ছি, চেষ্টার কোনো ত্রুটি করছি না। চেষ্টা করলে সবকিছুই সম্ভব মর্মেও তিনি মন্তব্য করেন। তবে হত্যার মোটিভের ব্যাপারে এই মুহূর্তে কিছু বলা সম্ভব হবে না বলেও তিনি জানান। আমরা আশাবাদী, যেহেতু তিনি বলেছেন, চেষ্টা করলে সব সম্ভব, হয়তো সাগর-রুনি হত্যার রহস্য উদঘাটন হবে এবং অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত হবে।

সাগর-রুনি সাংবাদিকতা পেশায় জড়িত ছিলেন। তাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এই হত্যাকা-ের উপযুক্ত বিচার হোক দেশের মানুষ সেটা চায়। আর এই হত্যাকা-ের রহস্য উদঘাটনে রাষ্ট্র ব্যর্থ হলে সেটা হবে দুর্ভাগ্য! তবে নিরপরাধ কোনো মানুষ যেন এই ঘটনায় শাস্তি না পায়, সেটাও প্রত্যাশা। যে কারণে সময় নিয়ে হলেও প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। যদিও এ মামলার সন্দেহভাজন ৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে সাগর-রুনির ভাড়া বাসার নিরাপত্তা প্রহরী এনামুল, পলাশ রুদ্র পাল এবং নিহত দম্পতির বন্ধু তানভীর রহমান। আর বাকি ৫ জনই মহাখালীর বক্ষব্যাধি হাসপাতালের চিকিৎসক নারায়ণ চন্দ্র হত্যার ঘটনায় র‌্যাব ও ডিবির হাতে গ্রেফতার হওয়া আসামি। এদের মধ্যে চিকিৎসক হত্যায় গ্রেফতার সন্দেহভাজন ৫ জন ও নিরাপত্তারক্ষী এনামুল এখনো এই মামলায় কারাগারেই আছেন। যদিও তদন্তে দীর্ঘ সময়ক্ষেপণ হওয়ায় সাগর-রুনির পরিবার ও স্বজনরা ক্ষুব্ধ।

সম্প্রতি নিহত সাংবাদিক সাগরের মা সালেহা খানম ক্ষুব্ধ কণ্ঠে বলেন, রাষ্ট্র যদি না চায়, তাহলে তো হত্যা রহস্য কারও বের করার ক্ষমতা নেই। সরকারের সদিচ্ছা থাকলে মৃত্যু রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব। কত বড় বড় ঘটনা বের হয়ে গেল, নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের মামলার আসামিদের পাকড়াও করে আইনের আওতায় আনা হলো। আর সাগর-রুনির খুনের রহস্য বের হবে না!

বাস্তবে সাংবাদিকতা পেশা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ নিত্যদিনের ঘটনা সাংবাদিকদের মাধ্যমেই প্রকাশ পায়। এতে অনেকের স্বার্থে আঘাত লাগে। অনেক সময়ই খবর প্রকাশের কারণে সাংবাদিকদের লাঞ্ছিত পর্যন্ত হতে হয়। এমনকি সাংবাদিকদেরকে খুনও করা হয়। এ ঘটনা শুধু যে বাংলাদেশে, তা নয়। গোটা দুনিয়ায় সাংবাদিকদের খুন হতে হয়। মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে তাদের কাজ করতে হয়। সম্প্রতি মিয়ানমারের জান্তা সরকার বিবিসির এক সংবাদদাতাকে অপহরণ করেছে। এখনো তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ যখন রাষ্ট্র কাউকে অপহরণ করবে, তখন তাকে উদ্ধার করবে কে? মুক্তচিন্তার সাংবাদিক ছিলেন গৌরী লক্ষেশ। ভারতের বেঙ্গালুরুর রাজারাজেশ^রী নগরে তিনি বসবাস করতেন। তিনি উগ্র হিন্দুত্ববাদের বিরুদ্ধে ছিলেন একজন কলম যোদ্ধা। ‘লক্ষেশ পত্রিকা’র সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

২০১৭ সালে নিজ বাসার সামনে মোটরসাইকেলে করে তিনজন দুষ্কৃতকারী সামনে থেকে গুলি করে হত্যা করে তাকে। এই হত্যাকা-ের বিরুদ্ধে বেঙ্গালুরসহ গোটা ভারতে প্রতিবাদ হয়েছে। বহু মানুষ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছে। ভারতজুড়ে সাংবাদিক সমাজ প্রতিবাদ বিক্ষোভ করেছে। কিন্তু প্রকৃত অর্থে রাষ্ট্র যদি হত্যা রহস্য উদঘাটনে আন্তরিকভাবে কাজ না করে, তাহলে হত্যা রহস্য উদঘাটনও হয় না, আবার অপরাধীরাও পার পেয়ে যায়। যে কারণে বাংলাদেশসহ গোটা দুনিয়ায় সাংবাদিক নির্যাতন, হত্যা, গুম, অপহরণ বেড়েছে।

সাংবাদিকদের আন্তর্জাতিক সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব জার্নালিস্টের (আইএসজে) ২৫তম প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বিশ্বে ২ হাজার ২৯৭ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। সাংবাদিক হত্যার দিক দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক দেশ ইরাক। এরপরেই ফিলিপাইন, মেক্সিকো। আর দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে পাকিস্তান, ভারত অন্যতম। আইএসজের প্রতিবেদনে সংখ্যার চেয়ে ভয়াবহ যে দিকটি তুলে ধরা হয়েছে তা হলো বিচারহীনতা। বিশ্বে সাংবাদিক হত্যার প্রতি ১০টি ঘটনার মাত্র একটির প্রকৃত তদন্ত হয়। ফলে সাংবাদিক হত্যা, নির্যাতনের ঘটনা গোটা বিশ্বে বেড়েই চলছে। বাংলাদেশেও সাংবাদিক নির্যাতন ও দায়িত্ব পালনকালে অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে।

গত ১৯ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চাপরাশিরহাট পূর্ব বাজারে মেয়র আব্দুল কাদের মীর্জা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ ঘটে। সংঘর্ষ চলাকালীন গোলাগুলির ঘটনায় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বার্তার নোয়াখালী জেলা প্রতিনিধি বুরহান উদ্দিন মোজাক্কিরসহ সাত-আটজন গুলিবিদ্ধ হন। গুলিবিদ্ধ সাংবাদিককে আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়। পরে ২০ ফেব্রুয়ারি চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়। নিহত সাংবাদিকের বাবা অবসরপ্রাপ্ত প্রাথমিক শিক্ষক নোয়াব আলী কোম্পানীগঞ্জ থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন। এ ঘটনার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে স্থানীয় সাংবাদিক ও সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ মানববন্ধন, সমাবেশসহ নানা কর্মসূচি পালন করেন। এই হত্যাকা-ের ন্যায় বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। সমাবেশে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ তাদের বক্তব্যে বলেন, দেশে সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনা হরহামেশাই ঘটছে। পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সাংবাদিকদের ওপর নানাভাবে নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে।

এই সমাবেশে নিহত সাংবাদিক মোজাক্কিরের স্বজন নজরুল ইসলাম বলেন, ভিডিও করতে গিয়ে বুরহান গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। সেখানে সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে। সেই ফুটেজের ওপর ভিত্তি করে তার ন্যায় বিচার করতে হবে। মোজাক্কিরের শরীরে ৬২টি স্পিন্টার ছিল। সাংবাদিকরা প্রকৃত ঘটনা দেশবাসীর সামনে তুলে ধরে। যে কারণে অপরাধীরা বরাবরই সাংবাদিকদের লক্ষ্য করে হামলা চালায়। সরকারের তরফেও সাংবাদিকদের নিরাপত্তায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করা হয় না।

মামলা হয় ঠিকই, কিন্তু উপযুক্ত সাক্ষীর অভাবে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কিংবা বিচারক উপযুক্ত শাস্তিও নিশ্চিত করতে পারেন না। অথচ মুক্তবুদ্ধিচর্চার ও স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের স্বপ্ন নিয়ে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পিচ্ছিল পথ বেয়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি। কিন্তু স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছর পরও সে অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। উল্টো মানুষের বাকস্বাধীনতা ক্ষুণ হয়েছে। আর বাকস্বাধীনতা ক্ষুণ হওয়া মানে মানুষের মৌলিক অধিকার গণতন্ত্রকে হত্যার শামিল। এমনকি সরকার মানুষের কণ্ঠরোধে নানা কালাকানুন ও আইন করেছে। যার শিকার হয়ে এ দেশে সাংবাদিককে জীবন পর্যন্ত দিতে হচ্ছে। যে কারণে সম্পাদক পরিষদ বর্তমান সরকারের ডিজিটাল আইন প্রণয়নের সময় থেকে বলে আসছে, এই কালো আইনের কারণে স্বাধীনভাবে সাংবাদিকতার পেশা পালন করা কঠিন হবে। বাস্তবে, ধারণার চেয়ে আইনটির কঠোর প্রয়োগ হচ্ছে মর্মেও অতি সম্প্রতি সম্পাদক পরিষদ এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে।

উক্ত বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি লেখা শেয়ার দেওয়ার কারণে সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলকে দীর্ঘদিন নিখোঁজ ও কারাবাস করতে হয়েছে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি মিডিয়া ওয়াচডগ বডি আর্টিক্যাল-১৯ এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ১৯৮টি মামলার ৪৫৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৭৫ জনই সাংবাদিক।

এ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আইনটি পর্যালোচনা করা হবে। ডিজিটাল আইনে কোনো মামলা হলে তদন্তের আগে যেন গ্রেফতার করা না হয়, এমন ব্যবস্থা করা হবে মর্মেও তিনি মন্তব্য করেন। আমরাও আশা করি, সরকার আইনটি বাতিল করে মানুষের মৌলিক অধিকার মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে নিশ্চিত করবে।

আব্দুল হাই রঞ্জু : সাবেক ছাত্রনেতা

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নামাজের সময়সূচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:৪০
  • ১২:২৩
  • ৪:০৫
  • ৫:৪৪
  • ৭:০৩
  • ৬:৫৭