1. iamparves@gmail.com : admin :
  2. janathatv19@gmail.com : Shohag Khan : Shohag Khan
বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন

জেনে নিন কান্নার উপকারিতা

অনলাইন ডেক্স
  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২

মানসিক কিংবা শারীরিক কষ্টে কমবেশি সবাই কখনো না কখনো কান্না করেন। কেউ হয়তো লুকিয়ে আবার কেউ প্রকাশ্যে। মানসিক চাপ কমাতে এমনকি শারীরিক সুস্থতার ক্ষেত্রেও কান্নার বিশেষ ভূমিকা আছে।

অনেকেই বলেন, কাঁদলে মন ভালো হয়ে যায়! বিজ্ঞানও কিন্তু এ বিষয়ে একমত, কাঁদলে মন পরিষ্কারও হয় বটে। অনেকেই কান্নাকে দুর্বলতা বলে ভাবেন, তবে জানলে অবাক হবে, এটি আপনাকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করে।

কান্না নেতিবাচক আবেগ থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে। এমনকি ব্যথা মোকাবেলা করতে ও সব ধরনের দুঃখ-কষ্ট দূর করতেও সাহায্য করে কান্না। জেনে নিন কান্নার যত উপকারিতা-

ক্ষতি ও শোক থেকে মুক্তি দেয়

বিভিন্ন দুঃখজনক পরিস্থিতিতে কান্নার মাধ্যমে স্বস্তি পাওয়া সম্ভব। যখন আমরা কোনো মূল্যবান জিনিস বা প্রিয়জনকে হারায় তখন একমাত্র কান্নার মাধ্যমেই মনের সব দুঃখ-কষ্ট দূর করা যায়।

কান্না ক্ষতি ও শোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে ও পরবর্তী সময়ে এগিয়ে যাওয়ার শক্তি দেয়।

দুশ্চিন্তা দূর করে

দুশ্চিন্তা দূর করতেও সাহায্য করে কান্না। অশ্রু থেরাপিউটিক, কান্নার কাজটি শরীর থেকে স্ট্রেস হরমোন বা টক্সিন অপসারণ করে বলে ধারণা করা হয়।

আমরা যখন কাঁদি, তখন প্যারাসিমপ্যাথেটিক স্নায়ুতন্ত্র, যা বিশ্রাম ও হজম নিয়ন্ত্রণ করে সেটি সক্রিয় হয়ে ওঠে। একজন ব্যক্তির শরীর ও মন উভয়ই চাপ উপশমের উপায় হিসেবে কান্নার দ্বারা উপকৃত হয়।

মন পরিষ্কার করে

চোখের জল এক ধরনের অভ্যন্তরীণ ডিটারজেন্ট হিসেবে কাজ করে। যা আমাদের মনকে আরও পরিষ্কার করে দেয়।

যারা যে কোনো খারাপ অনুভূতিতেই কাঁদতে পারেন তাদের মন পরিষ্কার থাকে। ফলে তারা ইতিবাচক চিন্তা করতে পারেন যে কোনো পরিস্থিতিতেই।

আরও শক্তিশালী হতে সাহায্য করে

কান্নার মাধ্যমে নেতিবাচক আবেগকে দমন করা যায়। বেশিরভাগ মানুষই তার জীবনের ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা বা পরিস্থিতির জন্য দুঃখবোধ করেন। আবার অনেকেই বেশি কষ্ট পেলে কান্নাও করেন। এতে মন আরও শক্ত হয়।

কান্নার যত স্বাস্থ্য উপকারিতা

এনসিবিআই জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ৩৫টি দেশের বেশিরভাগ পুরুষ ও নারীদের পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে কান্নার পর প্রত্যেকেই শারীরিক বিভিন্ন সুবিধা লাভ করেছেন।

এর কারণ হলো চোখের জল আমাদের মন ও শরীরে প্রশান্তিদায়ক প্রভাব ফেলে। এটি আমাদের ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে।

একই সঙ্গে মেজাজ উন্নত করে, ঘুমাতে সহায়তা করে ও অগণিত ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে।

সূত্র: বোল্ড স্কাই

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নামাজের সময়সূচী

  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৩২
  • ১২:২৯
  • ৫:০১
  • ৭:০৩
  • ৮:২৩
  • ৫:৫১