করোনা সময়ে দরিদ্রতা দ্বীগুণ বেড়েছে এবং কর্মহীন হয়েছে প্রায় ৮০% মানুষ । এর প্রধান কারণ হচ্ছে প্রধান মন্ত্রীর দেয়া অনুদানের অ-সম বন্টণ,অনুদানের টাকা সুষ্ঠ বন্টণ না করে স্থানীয় নেতা কর্মীরা পকেট ভারী করেছেন!ইতেমধ্যে এসব সবারই জানা।আমাদের দেশের বড় একটা অংশ গার্মেন্টস, সেখানে চাকরী করে প্রায় ৪০% দরিদ্র লোক।সেক্ষে্ত্রে চাকরী হারাচ্ছে প্রায় ৩০% মানুষ,কিন্তু কেন ? সরকার গার্মেন্টস সেক্টরে কি ব্যাংক লোন দেননি? তাহলে ছাটাই কেন? ছাটাঁইকৃত কর্মীদের কি ব্যবস্থা নিয়েছেন সরকার ?হ্যাঁ নিয়েছিল,বিভিন্ন ধরনের অনুদানের ব্যবস্থা,সেই অনুদানের অ-সম বন্টণ,অনুদানের টাকা সুষ্ঠ বন্টণ না করে স্থানীয় নেতা কর্মীরা পকেট ভারী করেছেন!গবেষণাপত্র তুলে ধরতে গিয়ে বিনায়ক সেন বলেন, লকডাউনের প্রভাবে “সম্পদ ও শ্রমের অবস্থার” বিবেচনায় তথ্য সংগ্রহ করে দেখা গেছে, শহরের শ্রমজীবীদের ৮০% ও গ্রামের শ্রমজীবীদের ১০% আয় কমেছে। এমতাবস্থায় আমাদের দেশে নতুন করে ১ কোটি ৬৪ লাখ মানুষ নতুন করে দরিদ্র হয়ে পরেছে।এভাবে বেসরকারী প্রত্যেকটি সেক্টরে কর্মী শূণ্য করণের প্রক্র্রিয়া চলমান । তাই সরকারের কাছে দাবী এই সংকটে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে অনুদানের অ-সম বন্টণ,অনুদানের টাকা সুষ্ঠ বন্টণ না করে স্থানীয় নেতা কর্মীরা পকেট ভারী না করতে পারে সে ব্যপারে সজাগ থাকা ।
Leave a Reply